বিদেশে চাকরি করতে চান? এই সকল দেশের ভিসা সম্পর্কিত রইল বেশ কিছু তথ্য…
বিদেশে (Foreign) কাজ করার জন্য যে কোনো লোকেরই ভিসার (Visa) প্রয়োজন পড়ে। তাই প্রতি দেশেই এই নিয়ম রয়েছে অন্য দেশ থেকে কাজের সূত্রে এলে তাঁদের কাছে একটা ওয়ার্ক পারমিট রাখতে হবে। এই ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া কোনো দেশেই বেশী দিন থাকা সম্ভব নয়। মূলত যারা ঘুড়তে না গিয়ে কাজের জন্যই যান তাঁদের জন্য এটি একান্ত প্রয়োজনীয়। তবে আপনি কি জানেন কোন দেশে কাজের সুবিধা পেতে গেলে কি দরকার পড়ে? তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক বিশদ তথ্য।
আরো পড়ুনঃ টিকিট ক্যানসেল করলেও ফেরত মিলবে পুরো টাকা! ৯০% যাত্রী জানেন না রেলের এই নিয়ম
কানাডাঃ কানাডায় কাজ পাওয়ার জন্য মূলত একটি ওয়ার্ক পারমিট প্রয়োজন হয়। যেটি দেখা বোঝা যায় আপনি অন্য দেশ থেকে এই দেশের কাজের সূত্রেই থাকতে এসেছেন। অর্থাৎ এটাই প্রমাণ কাজ সূত্রে বিদেশে (Foreign) থাকার। তাই এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বলা যেতে পারে। অবশ্য এখন কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি সিস্টেমও চালু করেছে যা ব্যক্তিদের স্থায়ী বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ দেয়।
অস্ট্রেলিয়াঃ অন্যান্য দেশের মধ্যে এই দেশ ও কাজের জন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। অনেক মানুষই অন্য দেশে কাজের সূত্রে অস্ট্রেলিয়া যান। শুধু ঘোরাঘুরিই নয় কাজ করার জন্যও এই দেশে মানুষের ভিড় লেগে থাকে। এই দেশেও কাজের জন্য ভিসা প্রয়োজন। এই ভিসা অন্যান্য নথির সাথে পাসপোর্টের ভিত্তিতে দেওয়া হয়।
আমেরিকাঃ কাজের জন্য আমেরিকায়ও প্রতি বছর বহু মানুষের সমাগম হয়। বিশ্বের পছন্দের একটি টুরিস্ট স্পটে অনেকেই কাজের জন্য থাকতে আসেন। তবে যারা চাকরি করতে আসেন তারা মূলত H-1B ভিসা পান। এই ভিসা সেই ব্যক্তিদের জন্য যাদের নির্দিষ্ট চাকরির যোগ্যতা রয়েছে।
নিউজিল্যান্ডঃ এই দেশে কাজের জন্য যাদের যোগ্যতা রয়েছে তারা এসএসভি ভিসা নিয়ে আসেন। তাই কাজের সূত্রে নিউজিল্যান্ডে এলে এই ভিসা থাকা আবশ্যক।