দাদাগিরিতে পৌঁছালেন ঠাকুমার ঝুলির ভয়েস আর্টিস্ট, ৩ রকমের গলা শুনে অবাক সৌরভ গাঙ্গুলি

বেশির ভাগ শিশুর শৈশব জীবন কাটে ঠাকুরমার ঝুলির মধ্য দিয়ে। তাদের পছন্দের কার্টুনের মধ্যে একটি কার্টুন হলো ঠাকুরমার ঝুলি। শিশুরা সারা সপ্তাহের পর অপেক্ষা করে থাকে রবিবার দিনটির জন্য। কারণ এই দিনেই বিভিন্ন বাংলা চ্যানেলে ঠাকুরমার ঝুলি কার্টুনটি হয়ে থাকে। তবে জি বাংলায় অনুষ্ঠিত রবিবার সকালে ঠাকুরমার ঝুলি দেখতে, ছোট থেকে অনেক বড় রাও বসে যায়। এই কার্টুনের চরিত্রগুলি যার গলার স্বর তিনি এবার উপস্থিত হলেন দাদাগীরির মঞ্চে।

তিনি হলেন সমাপ্তি দাস। তিনি একজন ভয়েস ডাবিং আর্টিস্ট। ঠাকুরমার ঝুলির তিনটি চরিত্রে তাঁর ভয়েস ডাবিং থাকে। প্রথম চরিত্র হলো ঠাকুরমার, দ্বিতীয় হল নাতনির এবং তৃতীয় হল রাক্ষসী। দাদার অনুরোধে সমাপ্তি দাদাগীরির মঞ্চে ঠাকুরমার ঝুলি একটি গল্প পাঠ করে শোনালেন। তাঁর এমন অসাধারণ প্রতিভা দেখে দাদা সহ সবাই রীতিমতো চমকে গিয়েছিল।

তিনি প্রতিটি চরিত্রই নিখুঁতভাবে বলেছেন। যখন তিনি রাক্ষসীর হাসিটি দাদাগীরির মঞ্চে দিয়েছিলেন, সেটা শুনে তো সবাই একদম হতবাক হয়ে গিয়েছিল। সৌরভ গাঙ্গুলীর তাঁর প্রশংসা করেছেন ও মজা করে বলেছেন, আপনার এই রাক্ষসীর হাসিটির দ্বারা আপনার বাড়িতে আপনি রাত্রিবেলায় যে কাউকেই সহজেই ভয় দেখাতে পারবেন। তবে তাঁর এই অসামান্য প্রতিভা দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে তাঁকে বাহবা দিয়েছে।

যদিও এই এপিসোডটি এখনো জি বাংলায় দেখানো হয়নি। কিন্তু জি বাংলার ফেসবুক অফিশিয়াল পেজ থেকে এই এপিসোডের একটি পর্ব শেয়ার করা হয়েছে। সেই ভিডিওটি সোশ্যাল-মিডিয়ায় ব্যাপক হারে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। এই ভিডিওটি দেখে অনেকেই সমাপ্তি দাসের অনেক প্রশংসা করেছেন। ভিডিওটি প্রচুর পরিমাণে শেয়ার হয়েছে পড়েছে। প্রচুর লাইক এবং কমেন্ট পড়েছে।