হাতেলেখা খারাপ হলেও নেই চিন্তা, এই ৫ টি ট্রিকস বদলে দেবে আপনারা হ্যান্ডরাইটিং

একজন শিক্ষার্থীর জন্য সুন্দর হাতের লেখা খুবই প্রয়োজনীয়। যদি লেখা সুন্দর হয় তাহলে তা সহজেই সবাইকে আকৃষ্ট করে। সেখানেই আবার যদি লেখা খারাপ হলে তা বিব্রতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু এমন কিছু কৌশল আছে যেগুলোর দ্বারা হাতের লেখা সুন্দর হতে পারে। লেখার সময় কখনও শুয়ে বা দাঁড়িয়ে থেকে লেখা উচিত নয়।

সবসময় বসে বিশেষত পড়ার টেবিলে বসে লেখা উচিত। এছাড়াও এটাও লক্ষ্য রাখতে হবে কলম বা পেন্সিল দিয়ে জোরে চাপা দিয়ে যেনো না লেখা হয়। লেখার সময় পেন বা পেন্সিলটিকে আলগা করে ধরে লিখতে হবে। পড়ুয়াদের জন্য ধৈর্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। লেখার সময় ধৈর্য অনেকটা প্রভাব ফেলে।

যখন কোন পড়ুয়া লিখছে তখন তার উচিত ধৈর্য সহকারে সুন্দর করে অক্ষরগুলোকে ধরে ধরে লেখা। তাড়াহুড়োতে লেখা খারাপ হয়ে যায়। তার সাথে এটাও লক্ষ্য রাখতে হবে যখন সে লিখছে তখন যেন সে তার শুধু হাতের পাঞ্জা দিয়ে না লেখে। সমগ্র বাহুটাকে নাড়াতে হবে। এর ফলে তার লেখা যে শুধু সুন্দর হবে তাই নয় সাথে তার হাত ব্যাথা করবে না।

এছাড়াও লেখার সময় দুটি শব্দের মধ্যে ব্যবধান রাখতে হবে। শব্দগুলো যাতে খুব ঘনঘন না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। বারবার লেখা কাটা ওভাররাইট করা উচিত নয়। সাথে এটাও মনে রাখা দরকার মানুষ যেকোনো কাজে অভ্যাসের দ্বারা উন্নতি লাভ করে। সেরকম যদি কোন কোন শিক্ষার্থী প্রতিদিন দুটো পাতা লেখা অভ্যাস করে।

তাহলে তার লেখা খুব তাড়াতাড়ি শুধরে যাবে। লেখার ক্ষেত্রে যদি সে কলম ব্যবহার করে তাহলে তার লেখার দ্রুত উন্নতি সাধন হবে। এছাড়াও একটা বিশেষ ধরনের কৌশল হচ্ছে যদি কোন পড়ুয়া বালি বা চালের মধ্যে আঙ্গুল দিয়ে লেখা প্র্যাকটিস করে তাহলে তার লেখার অনেক দ্রুত উন্নতি হয়। বিশেষ করে একটা শিশুকে এই ভাবেই লেখা প্র্যাকটিস করানো উচিত।