বিজয়-সামান্থাকে পিছনে ফেলে মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল অ্যাক্টর’-এর তালিকায় নাম লেখালেন রশ্মিকা

রশ্মিকা মান্দানা (South actress Rashmika Mandanna) একজন দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও মডেল, যিনি মূলত তেলেগু, কন্নড় চলচ্চিত্র অভিনয় করে থাকেন। গণমাধ্যম এবং কন্নড় চলচ্চিত্র শিল্পে তিনি ‘কর্ণাটক ক্রাশ’ নামে পরিচিত। এই অভিনেত্রী বর্তমানে বড্ড ব্যস্ত। বিভিন্ন ভাষায় তার অভিনীত প্রচুর ছবি রয়েছে মুক্তির অপেক্ষায়। আবার কিছু মুক্তি পেয়েছে এরইমধ্যে আর তিনি শীঘ্রই পা রাখতে চলেছে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে। তার ছবির শুটিং প্রায় শেষের পথে। এত ব্যস্ততার মধ্যেও তার সম্মানে যোগ হলো আরো এক নতুন ক্ষ্যাতি। ফোর্বস ইন্ডিয়ার সবচেয়ে বেশি ‘ইনফ্লুয়েন্সিয়াল’ অভিনেতা-‌অভিনেত্রী দের মধ্যে রাশ্মিকা রয়েছেন শীর্ষে। আর এই তালিকায় তার পিছনে রয়েছে সামান্তা, প্রভু ও বিজয় দেবরকোন্ডার মতো অভিনেতা-অভিনেত্রীরা।এই অভিনেত্রী রশ্মিকা মন্দনা তেলেগু এবং কন্নড় চলচ্চিত্র শিল্পে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সর্বাধিক পারিশ্রমিক নেওয়া একজন অভিনেত্রী। যিনি অল্প সময়ের মধ্যেই বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করে এক বিলিয়ন রুপি আয় করেছিলেন। তিনি মাত্র ২৫ বছর বয়সেই প্রচুর ছবিতে অভিনয় করেছেন।

২০১৬ সালের কন্নড় ছবির মাধ্যমে অভিনয় জগতে পা রাখেন। সেই সময় থেকেই রশ্মিকা মন্দনার সোশ্যাল মিডিয়া র পেজের ফলোয়ার প্রায় ক্রমবর্ধমান। আর এর পরেই রয়েছে ‘অর্জুন রেড্ডি’ ছবির বিখ্যাত অভিনেতা বিজয় দেবেরাকোন্ডা। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কান্নড় ছবির অন্যতম হ্যান্ডসাম অভিনেতা যশ। চতুর্থ স্থানে সামান্থা রুথ প্রভু এবং তারপরে তালিকায় রয়েছে আল্লু আর্জুন।

এই তালিকা তৈরি হয়েছে দক্ষিণী অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ইনস্টাগ্রাম পোষ্টের লাইক, গড় কমেন্ট, গড় এনগেজমেন্ট রেট, গর ভিডিও ভিউ এবং ফলোয়ারের সংখ্যার উপর নির্ভর করে। এই প্রত্যেকটি পরিসংখ্যান মোট দশের বিচারে বিবেচিত হয়। রাশ্মিকার সেখানে স্কোর ৯.৮৮, বিজয় দেবেরাকোন্ডার স্কোর ৯.৬৭, যশের স্কোর ৯.৫৪, সামান্থা ও আল্লু আর্জুনের স্কোর ৯.৪৯ ও নয় ৯.৪৬ যথাক্রমে।