আজই শুরু করুন এই ব্যবসা মাস গেলে আয় করবেন মোটা টাকা, সরকারও করবে ৫০ হাজার টাকার সাহায্য

কৃষকদের (Farmers) আয় বাড়াতে এবং উদ্যান ফসলের চাষকে (Farming) উৎসাহিত করতে সরকার বেশ কিছু পরিকল্পনা চালাচ্ছে। সরকার কৃষি (Farming) খাতে অবকাঠামো বৃদ্ধি করে কৃষকদের (Farmers) আয় বাড়াতে কাজ করছে। সরকার কৃষকদের ফসল সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে পণ্য প্রস্তুত করতে উৎসাহিত করতে ভর্তুকি দেয়। বিহার সরকারের কৃষি বিভাগ উদ্যানপালন অধিদপ্তর থেকে সমন্বিত উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশন প্রকল্পের অধীনে রাইপেনিং চেম্বার স্থাপনের জন্য কৃষকদের ভর্তুকি দিচ্ছে।

কৃষকরা রাইপেনিং চেম্বার খুলে মোটা মুনাফা অর্জন করতে পারে। ব্যবসায়ীরা (Business man) কৃষকদের কাছ থেকে উদ্যান ফসল কিনে গোডাউনে রাসায়নিকভাবে রান্না করে থাকে। রাসায়নিক পাকা ফল স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে অনেক রোগ হতে পারে। একই সঙ্গে অপরিপক্ক ফসল বিক্রি করেও কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পান না। এই সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে, বিহার সরকার পাকা চেম্বার স্থাপন করে রাজ্যের কৃষকদের উপার্জনের সুযোগ দিচ্ছে। বিহার সরকারের কৃষি দফতর উদ্যানপালন অধিদপ্তর টুইট করে এই তথ্য জানিয়েছে।

পাকা চেম্বার ইনস্টল করুন এবং বাম্পার লাভ পান

বিহার সরকারের উদ্যানপালন অধিদপ্তর, একটি টুইট বার্তায় বলেছে, সমন্বিত উদ্যান উন্নয়ন মিশন প্রকল্পের অধীনে রাইপেনিং চেম্বার স্থাপনের জন্য, সরকার কৃষকদের ইউনিট খরচে সহায়তা প্রদান করবে, ব্যক্তিগত কৃষক/উদ্যোক্তার জন্য সর্বোচ্চ ৫০% এবং সর্বোচ্চ ৭৫%। হর্টিকালচার অধিদপ্তরের মতে, এক মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার একটি রাইপেনিং চেম্বার ইউনিট স্থাপনে খরচ হয় ১,০০,০০০ টাকা। এই স্বতন্ত্র কৃষক/উদ্যোক্তা ৫০% ভর্তুকি পাবেন অর্থাৎ প্রতি ইউনিটে ৫০,০০০ টাকা ভর্তুকি পাবেন। মানে কৃষক ৫০,০০০ টাকায় একটি পাকা চেম্বার ইউনিট স্থাপন করতে পারেন।

রাইপেনিং চেম্বারের উপকারিতা

কিছু ফলের পাকা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য রাইপেনিং চেম্বার অন্যতম প্রধান স্থান। ফল পাকার জন্য ripening chamber ব্যবহার করা যেতে পারে। ফল পাকাও একটি প্রক্রিয়া যা ফলকে আরও সুস্বাদু করে তোলে।