শাস্ত্র অনুসারে সাক্ষাৎ লক্ষ্মী হন এই মহিলারা, যাঁদের পায়ে থাকে এই চিহ্নগুলি

পরিবারে আনন্দ নিয়ে আসেন মহিলারা। তারা পরিবারকে একসাথে বেধে রাখেন। সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে বাড়ির বউদের জন্য। এই কারণে বলা হয়ে থাকে, বাড়ির লক্ষ্মীকে নিয়ে এসেছে অর্থাৎ বাড়ির বউকে বাড়ির লক্ষ্মী বলা হয়ে থাকে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী মহিলাদের পায়ের চিহ্ন দেখেই বোঝা যায়, তার উপর লক্ষ্মী দেবীর আশীর্বাদ আছে কিনা।

Money

১. মহিলাদের পায়ে পদ্ম, শঙ্খ, চক্র এবং স্বস্তিকার চিহ্ন থাকলে, সেই সব মহিলাদের সুলক্ষণা মনে করা হয়।

২. পায়ের বুড়ো আঙুল যদি গোল চওড়া ও লালচে প্রকৃতির হয়, তাহলে তারা খুব সৌভাগ্যবতী হয়ে থাকে। তারা যেখানে যায় সেখানে সম্পদ নিয়ে আসে। তারা পেশাগত জীবনেও প্রশাসনিক উচ্চপদে অধিষ্ঠিত হয়।

৩. মহিলাদের পা নরম ও গোলাপি রঙের হলে অত্যন্ত সুখে রাখেন শশুর বাড়ির লোকেদের। বিবাহিত জীবনে আনন্দ নিয়ে আসেন তারা।

৪. পায়ের গোড়ালি চাপা প্রকৃতির হলে বা পুরোপুরি ফ্ল্যাট যদি না হয়, তাহলে সেই মহিলারা বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে সৌভাগ্য, সুখ ও শান্তি নিয়ে আসে। বাড়িতে কখনো অর্থের অভাব হয় না।

Lakshmi Devi

৫. পায়ের আঙ্গুল যদি খুব সুন্দর হয়, তাহলে সেই বাড়িতে অর্থের কোন অভাব হবে না। মহিলাদের পায়ের আঙ্গুল সুন্দর হলে বাড়িতে সৌভাগ্য সুখ বিরাজমান থাকে।

৬. মহিলাদের পা লম্বা ও সুঠাম হয়ে থাকলে সেই সব মহিলাদের স্বামী ভাগ্য খুব ভাল হয়ে থাকে। তারা খুব সৌভাগ্যবতীও হয়ে থাকে। পেশাগত জীবনে সফলতা যেমন পায়, তেমনই ভালো রকম অর্থ উপার্জন করে থাকে।

৭. মহিলাদের পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে তর্জনী ও মধ্যমা যদি বড় হয় তাহলে সেটিকে শুভ বলা হয়ে থাকে। এই টাইপের মহিলারা খুবই এনার্জেটিক হয়ে থাকে। তাদের মাইন্ড সবসময় অ্যাকটিভ থাকে, তারা তাদেরকে পেশাগত জীবনে সফলতা পেয়ে থাকে। সবাইকে সাথে নিয়ে মিলেমিশে থাকে এরা।